Posts

Showing posts with the label Bengali Poetry

ঝুঁকি - একটি কবিতা। Risk - A Poem

Image
  ঝুঁকি   জীবনে বড় হতে চাইলে  ঝুঁকি নিতে হয়,  একথা সকলেই বলে  কিন্তু ঝুঁকিও যে দু'রকম  এ কথা কজন জানে!   পরিকল্পিত ঝুঁকিতে বিপদ কম,  অপরিকল্পিত ঝুঁকি জুয়ার মতন,  বিপদ অবধারিত,  তাই ঝুঁকি নাও সাধ্যমত,  তার আগে একটু হিসাব কষে নাও  লাভ ও ক্ষতি কতো! তবে বড়ো যদি হতে চাও  জীবনে ঝুঁকি অবশ্যই নাও,  অনেক কিছুতে ঝুঁকে নেওয়া যায়  তবে সেটাতে নিও না,  যা তোমার ভালোভাবে জানা নেই!   জীবনে চলার পথে  লাভ-ক্ষতি তো হবেই,  তবে এমন ঝুঁকি কখনো নিও না,  যেখানে লাভ হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই!  অংক বোঝো হিসাব করে  তারপরে নাও ঝুঁকি,  লাভের পরিমাণ অল্প হলেও  বাড়বে তোমার বুদ্ধি! পড়ুন পরবর্তী কবিতা  পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (ভূত)

डर - एक कविता। Fear - A Poem

Image
  डर गलती तो होता है इसके मारे  गलती से सीखो,  डर आता है सबके जिंदगी में,  इसे झेलना सीखो! रास्ता हो अगर खुशी से भड़ा  चलनेका मजा नहीं आता, जिंदगीमें अगर डर ना हो  तो आगे बड़ा नहीं जा सकता। मगर डर के मारे कुछ करना  और डर को समझकर कुछ करना  इन दोनों में है अंतर;  डर के मारे कुछ करोगे तो  पछताओगे जीवन भर,  और डर को समझकर कुछ करोगे तो  बन जाओगे एक दिन सिकंदर!   तो समझो डर को, डरो मत  समझकर काम करो  नादान बनो मत।  हौसला और हिम्मत साथ रखो  खुद पर भरोसा करो,  आज जितना खराब हो  काल अच्छा होगा,  जो सोचेहो, वह जरूर मिलेगा। पढ़िए अगला कविता  पढ़िए पिछला कविता (तकलीफ)

ভূত - একটি কবিতা। Ghost - A Poem

Image
  ভূত   কুকুরগুলো খুব ডাকাডাকি করছে সবাই নিজের মতো ভাবছে,  কেউ ভাবছে লোক যাচ্ছে, কেউবা ভাবছে চোর  কেউ ভাবছে এখন মধ্যরাত  এখন সময় ভূতেদের বের হওয়ার!  আমি বলি সবই কল্পনা  সবারই আছে নিজের মতো চিন্তা-ভাবনা, এটা যদি না হতো  তবে কেউ সাধু, আর কেউ বিজ্ঞানী হতো!   এবার আসি ভূতের ব্যাপারে,  সবাই বলে আত্মাই ভূত,  তাই যদি হতো,  এতো খুনির দল কি বেঁচে যেতো?  ভূতেদের যতো ক্ষমতা,  তারা তাদের খুনিদের ঘাড় মটকে দিতোনা?  দিতোনা তাদের শেষ করে?  তখন বিচারক বলতেন, খুনের কেস নেব না ভূতোই খুনিদের শাস্তি দেবে!   আচ্ছা, ভূত কি তবে সব ভুলে যায়?  ভূলে গেলে, কেনো এদিক-ওদিক ঘুরে বেড়ায়?   তাছাড়া রাতেই কেনো?  তবে কি সূর্যি মামাকে ওরা ভয় পায়?  এতো প্রশ্নের উত্তর আমি জানিনা,  শুধু চেষ্টা করলাম  ভূতেদের নিয়ে লিখতে একটি মজার কবিতা। পড়ুন পরবর্তী কবিতা (ঝুঁকি) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (বই প্রকাশ)

বই প্রকাশ - একটি কবিতা। Book Publication - A Poem

Image
  বই প্রকাশ  আজ আমি আনন্দে বিভোর  হয়েছে সম্পূর্ণ একটি কাজ,  যা আমি চেষ্টা করছিলাম, করার  জেগে রাত ও ভর!  আজ আমি আনন্দে বিভোর!   কিছু ভুল হয়েছে, প্রথম কাজ তাই  তবে শিখেছি বেশ কিছু,  পেয়েছি আত্মবিশ্বাস,  কেটেছে টান পিছু!  নতুন ভাবে রেঙেছে আমার আকাশ-বাতাস! এ যে এক বড়ো অভিজ্ঞতা,  ছিলোনা ধারণা, খুঁজেছি অনেক  পায়নি সঠিক পথ, তবে ছাড়িনি চলা!  পরিণতি তা আজ পেয়েছে  অনেক দিনের খোঁজ শেষ হয়েছে।  এবার শুধু অপেক্ষার পালা  আসল সংবাদ পাওয়ার জন্য, এতদিন চেষ্টা করেছি যার জন্য! এতো কথা তো হল সমাপ্তির আগের  এবার আসছে আনন্দের সময়,  কারণ প্রকাশিত হতে চলেছে  আমার হিন্দি কবিতার বই! পড়ুন পরবর্তী কবিতা (ভূত) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (সহজ ভাবলেই সহজ )

সহজ ভাবলেই সহজ - একটি কবিতা। Take Easily and It Will Be Easy - A Poem

Image
  সহজ ভাবলেই সহজ  সকলেই বলি জীবন বড় কঠিন, শুনে শুনে আমাদের এমন অবস্থা  জীবন যে খুবই সহজ  এটি ভাবেনি কোনদিন!   দুঃখ-কষ্ট, জড়া-ব্যাধি, অভাব-দারিদ্র্য  এগুলোরই উদাহরণ দেয় সকলে,  কিন্তু এসবের জন্য যে আমরাই দায়ী  তা বলে কজনে!  সব কিছুর মতোই জীবনেও আছে দুটি দিক  এটি তো আমরা দেখি কোনটি সঠিক, কোনটি বেঠিক! দুঃখ আছে, কিন্তু আনন্দ কি নেই?  কষ্ট আছে, তবে কি কেষ্ট নেই?  একই রকম জড়া-ব্যাধি, অভাব-দারিদ্র্য  সবকিছুুরই দুটো দিক,  একটি দেখে ঘাবড়ে যেওনা  অন্যটিযে ভালোর দিক!   এসব কিছু দৃষ্টিভঙ্গির ব্যাপার  তোমরা কোনটি নেবে?  বেঠিক ভাবলে জীবন কঠিন,  সঠিকেতে সহজ হবে জীবন! পড়ুন পরবর্তী কবিতা (বই প্রকাশ) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (নতুন শুরু)

নতুন শুরু - একটি কবিতা। New Beginning - A Poem

Image
  নতুন শুরু   কিছুদিন বিরতির পর  আবার শুরু পথ চলা, নতুন ভাবে নতুন করে  শুরু হল আমার পথ চলা! এটা কাজ সেটা কাজ  সেজন্য কেটেছে অনেকদিন,  এবার করছি শপথ আমি  কিছু লেখবই প্রতিদিন! আসুক যতই বাধা আপদ  জীবনে যতই আসুক বিপদ,  উদ্যম কিন্তু একটুও কমবেনা  আমার কলম আর থামবেনা! বিশ্বজুড়ে এত সমস্যা  প্রত্যেকেরই আছে নিজস্ব ঝামেলা, তবুও জীবন এগিয়ে যাচ্ছে  আমি কেনো থাকি পাছে।   তাই আর নয়, অনেক হলো  করছি এবার নিজেকে শক্ত,  অন্যায়ে আর গুরুত্ব দেবোনা  পেছনের কথা আমি আর ভাববো না। পড়ুন পরবর্তী কবিতা (সহজ ভাবলে সহজ) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (মহা প্রলয়)

মহা প্রলয় - একটি কবিতা। Great Devastation - A Poem

Image
  মহা প্রলয়  সমাজ ধ্বংসের জন্য  যথেষ্ট একজন অমানুষ,  জাতির ধ্বংসের জন্য  প্রয়োজন শুধুই একটি রাক্ষস। গোগ্রাসে খায় শুধুই  মানুষের পর মানুষ,  খিদে তার এতই ভীষণ  নিরাপদ থাকে না - নারী ও পুরুষ!   শুধুই লালসা আর কু-বুদ্ধি  ঘুরপাক খায় মাথায়, উদ্দেশ্য শুধুই একটি  কিভাবে মানুষের মাংস খায়! ভীষণ তার শক্তি  মানুষকে তুচ্ছ ভাবে,  ভুলে যায় সে  তারও মরণ আছে! মহিষাসুরকেই নিতে পারো  হিসেবে উদাহরণ,  স্বর্গ - মর্ত্য - পাতালে  করেছিল কিরকম আলোড়ন!  কিন্তু পরিণতি হয়েছিল কি?  ক্ষমতায় অন্ধ দানবের,  অমর হতে পারেনি সে  মরেছিল দূর্গা দেবীর হাতে!   এবারও আসছে দূর্গা  বলী চাই রাক্ষসের,  মহাপ্রলয় আসুক এ ধরায়  বিচার চাই আর জি করের! পড়ুন পরবর্তী কবিতা (নতুন শুরু) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (নৃশংসতা)

নৃশংসতা - একটি কবিতা। Cruelty - A Poem

Image
  নৃশংসতা   দৃষ্টিকটু, রোমহর্ষক,  ছাড়িয়ে গেছে পাশবিকতা  স্বতঃস্ফূর্তভাবে মানুষ রাস্তায় নেমেছে,  এমনই নৃশংসতা, এমনই নিশংসতা! শ্লীলতাহানি, হত্যা  ক্ষত-বিক্ষত করা, হাড় ভেঙ্গে দেওয়া  মানবিক মানুষের হৃদয় কেঁপে ওঠে এমনই বর্বরতা, এমনই বর্বরতা ! সভা হয়েছে, নাটক চলেছে,  ধর্ষক ও খুনিদের বাঁচাতে পাশবিক ধর্ষণ ও হত্যাকে  পরিকল্পিতভাবে আত্মহত্যা বলেছে। প্রমাণ লোপাটের জন্য  অসময়ে দেহের ময়নাতদন্ত করেছে,  বাবা-মাকে দেহ দেখাতে, দীর্ঘ প্রতি প্রতীক্ষা করিয়েছে, অথচ শব দাহ করতে ত্বরা দেখিয়েছে! এই নারকীয় ঘটনার কান্ডারী সব, ধর্ষকদের বাঁচানোর ষড়যন্ত্রী সব,  সাহায্যকারী অমানুষ সব,  কেউ ছাড়া পাবে না, কেউ ছাড়া পাবে না!  ফাঁসি সকলের হবেই এবার  হতে পারে না ক্ষমা, এই নৃশংসতার! পড়ু ন পরবর্তী কবিতা (মহা প্রলয়) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (বিচার)

বিচার - একটি কবিতা। Justice - A Poem

Image
  বিচার   ফুঁসছে জাতি, ক্ষিপ্ত তারা  একসময় শোষিত হয়েছে যারা, সয়েছে নির্মম অত্যাচার, হৃদয়ে দমিয়েছে দাবানল, আশা ছিল তাদের কালের ক্রমেই হবে অন্যায়কারীদের অস্তাচল! এখন তারা হয়েছে প্রবল শোষণের বাঁধন ভেঙেছে,  প্রকাশ্য দিবালোকে  তারা অত্যাচারীদের বুক কাঁপিয়ে দিয়েছে!  বুঝিয়ে দিয়েছে, আর নয়, আর নয়, আর নয়!   আর নয়, আমরা আর সয়বো না  এবার চাই বিচার,  করেছো যত নির্মম অত্যাচার-  চুরি করেছো, লুট করেছো, ভন্ডামি করেছো, আমরা সয়েছি। ঔদ্ধত্য তোমাদের এতই বেড়েছে,  আমাদের লক্ষ্মীর শ্রীলতাহানি করলে, তাকে মেরে ফেললে,  প্রমাণ লোপাট করলে,  অপরাধীদের বাঁচানোর চেষ্টাও করলে!  এবার আর নয়! এবার হবে বিচার, আমরা করবো বিচার,  চাবুক মেরে তুলব তোমাদের চামড়া,  বাঁচাতে পারবেনা  পাশবিক পুলিশ বা নোংরা গুন্ডা। পড়ুন পরবর্তী কবিতা (নৃশংসতা) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (দোকানদার)

দোকানদার - একটি কবিতা। Shopkeeper - A Poem

Image
  দোকানদার মানুষ আজ বড়ই অদ্ভুত  সবাইকে যেনো পেয়ে বসেছে টাকার ভুত,  টাকাই যেন চালাই সবকিছুই পৃথিবীতে,  চলুন আজকে একটু বলি দোকানদারকে নিয়ে।  লক্ষ্য তাদের বিক্রি করা,  খরিদ্দারদের সন্তুষ্ট করা,  কিন্তু খরিদ্দার বাড়লে সব পাল্টাই  খরিদ্দার যে তাদের ভগবান-একথা ভুলে যাই। যখন বিক্রি নেই তখন হয়ে যায় বিনীত  খরিদ্দার-এর সাথে এত ভালো ব্যবহার করে  মনে হয় যেনো তার মতো মানুষ খুবই অগণিত! কিন্তু বিক্রি বাড়ে যখন টাকা আসে পকেটে  ধিরে ধিরে ভুলে যাই  খরিদ্দার না আসলে তার কি দশা হতে পারে!  ভুলে যাই তারা, কাদের জন্য তারা আছে বসে  কাদের জন্য তাদের পকেটে টাকা আসে, পরিবার চলে কিভাবে  খরিদ্দার না আসলে তবে কি দশা হবে। স্বার্থ এখন সব এই পৃথিবীতে  মানুষ স্বার্থের জলে আবদ্ধ হয়েছে  মানুষ আজ মানবতা ভুলেছে  টাকার পিছনে তারা নিয়মিত দৌড়ে যাচ্ছে । তার জন্য হোক বলি সবকিছু  কিন্তু খরিদ্দারকে যদি দোকানদার ভুলে যায়,  তবে তার কি কোনদিন হবে কিছু! বলি ও দোকানদার এবার শোনো, খরিদ্দারদের অবহেলা করিওনা কখনো, খরিদ্দারই তো তো...

বিদ্যাসাগর - একটি কবিতা। Vidyasagar - A Poem

Image
  বিদ্যাসাগর বাংলার ভূমিতে নিয়েছিলেন জন্ম  সকলে আমরা চিনি তাকে  বিদ্যাসাগর নামেতে!  ছোট্ট থেকেই ছিলেন মেধাবী  গর্ব আমাদের, তিনি বঙ্গবাসী।  পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামেতে  জন্ম নিয়েছিলেন তিনি, গোড়া ব্রাহ্মণ পরিবারেতে,  তবে তিনি ছিলেন না বিশ্বাসী ঈশ্বরে  মন তার সর্বদা, নিবেদিত পড়াশোনাতে,  পড়াশোনার জোড়েই তিনি হয়েছিলেন মহান পারেনি দারিদ্রতা তাকে হার মানাতে! যে কলেজে পড়াশোনা করেছিলেন  সেই কলেজেরই তিনি অধ্যাপক হয়েছিলেন।  সমাজ সংস্কারেও তার অদম্য দান  নারী কল্যাণ, সমাজ সংস্কার, শিক্ষা প্রসার  ইত্যাদিতে আছে তার বহু অবদান।  পড়াশোনার দৌলতেই তিনি হয়েছিলেন উত্তম পুরুষ  রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, বিদ্যাসাগর ছিলেন  প্রকৃত অর্থেই মানুষ!  মানব সমাজের উন্নতিই ছিল তার একমাত্র লক্ষ্য  আজকের এই অনুষ্ঠান তারই সাক্ষ্য!   পড়ুন পরবর্তী কবিতা (দোকানদার) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (প্রায়শ্চিত্ত)

প্রায়শ্চিত্ত - একটি কবিতা। Penance - A Poem

Image
  প্রায়শ্চিত্ত কোথায় আছে,  'পাপ নিজের বাপকে ছাড়ে না'!  অন্যভাবে বলা যায়,  খারাপ কাজ যে করে  তার প্রায়শ্চিত্ত তাকে করতে হয়।  একটু সময় লাগে,  কখনো বা কয়েক বছর  কিন্তু.......  অন্যায় কাজের ফল বারোটা বাজায় জীবনের! অনেক সময় আমরা ভাবি  দিব্বি ভালো আছি খারাপ কাজ করে,  কিন্তু একটু খোঁজ নিলেই বুঝতে পারি  প্রায়শ্চিত্ত শুরু হয়ে গেছে জীবনে!  তাই, বছরের চমকে প্রভাবিত হওনা,  নিজের সঠিক পথ বদলে ফেলো না,  মনে রেখো  একশোর মধ্যে এক হওয়া সহজ যত,  একশো কোটির মধ্যে এক হওয়া কঠিন তত!  কিন্তু, এই কঠিন কাজে একরকম শান্তি আছে  বুঝবে তুমি  যখন পৌঁছবে জীবনের শেষে!  নয়তো অপেক্ষায় আছে তোমার জন্য  এ জীবনে‌ শুধুই প্রায়শ্চিত্ত! পড়ুন পরবর্তী কবিতা (বিদ্যাসাগর) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (নিয়ম)

নিয়ম - একটি কবিতা। Rule - A Poem

Image
  নিয়ম নিয়মের বেড়াজালে মানুষ আজ আবদ্ধ  কিন্তু সকলেই জানে,  বর্তমানের নিয়মে ন্যায় আজ রুদ্ধ!  লোক দেখানো, লোক ঠকানো  কিন্তু কেনো, কেনো?  টাকা! কত টাকা চাই, বাঁচার জন্য! মানবতা ছাড়া, মানুষ হওয়া যায় না  শিক্ষা ছাড়া পরিবার, সমাজ, ও দেশ এগোতে পারে না, কিন্তু টাকার লোভ পেয়ে বসলে  মানবতা ও শিক্ষার কোন গুরুত্ব থাকে না!  উচ্চাকাঙ্ক্ষা থাকা ভালো,  কিন্তু, সঠিক নিয়মের পথে চলে  অন্য পথ নিলে পরে...  শেষ পরিণতি কি হবে  এ কথা সকলেই জানে! আর নয়, অনেক হলো  এবার তো অন্যায়ের বিরুদ্ধে গর্জে ওঠো!  মানবতাই হবে সঠিক পথ,  শিক্ষায় হবে একমাত্র উপায়,  যারাই এই দুটিকে উপেক্ষা করবে  তাদের বলো, আর নয় আর নয়! পড়ুন পরবর্তী কবিতা (প্রায়শ্চিত্ত) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (পলিসি)

পলিসি - একটি কবিতা। Policy - A Poem

Image
  পলিসি এ কথা তো সবাই বলে, ভবিষ্যতের কথা ভেবে ভয় পেলে  বর্তমান কিভাবে উপভোগ করবে?  কথাটি সত্য, কিন্তু কতজন মানে?  মানলে পরে  সকলে জীবন বীমা পলিসি কেন করে?  পলিশি বেশিরভাগ মানুষ ভয়ে নেয়  না জানি কখন কি হয়!  আমার পরে পরিবার ভালো থাকবে,  বলেছি কোম্পানিগুলো একেই অস্ত্র করে! সকলেই বলি, যত ঝুঁকি তত লাভ,  কষ্ট ছাড়া কেষ্ট মেলে না,  কিন্তু কাজ করার সময়  আদর্শবানী কোথায় যেন হারিয়ে যায়!  একবার খোঁজ নিয়ে দেখো,  বিলগেটস্, স্টিভ জবস্, টাটা কিংবা আম্বানি  তারা কি নিয়েছে একটিও পলিসি!  তারা শুধু জানে না, মানেও  নেয় জীবনের ঝুঁকি  তাই তো আজ সকলে সফল ব্যবসায়ী! পড়ুন পরবর্তী কবিতা (নিয়ম) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (কোভিড-19 ও শিক্ষা)

কোভিড-19 ও শিক্ষা - একটি কবিতা। COVID-19 & Learning - A Poem

Image
  কোভিড-19 ও শিক্ষা অর্থনীতির উন্নতি স্তব্ধ করে  শিক্ষার মেরুদন্ড ভেঙ্গে দিয়ে  মানুষের জীবিকা কেড়ে নিয়ে  কোভিড-19, তুমি করছো কি, উন্মত্ত হয়ে! অনেক হয়েছে এবার থামো,  মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁচেছে  ছাত্র সমাজ পড়াশোনা প্রায় ভুলেই গেছে,  শিক্ষার অবস্থা হয়েছে বেহাল  শিক্ষিতরা একেবারে নাজেহাল,  কোভিড-19,  অনেক হয়েছে, এবার থামো! শিক্ষাই তো সমাজ ও দেশের উন্নতির একমাত্র উপায়  ছাত্র সমাজই আমাদের ভবিষ্যৎ,  তারাই যদি পড়াশোনা ভুলে যায়  ভেবো তবে,  আগামী দিন হবে কত ধ্বংসাত্মক,  কোভিড-19,  হও না তুমি আর মারাত্মক!  বন্দ কর তোমার খেলা হয়েছে অনেক, এসেছে চরম দুর্দশা! ফিরিয়ে দাও সেই দিন  যখন অর্থনীতির ছিল সুদিন, জীবিকাও ছিল, পড়াশোনাও হতো  ছাত্ররা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসতো প্রতিদিন! পড়ুন পরবর্তী কবিতা (পলিসি) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (ধান গাছ)

ধান গাছ - একটি কবিতা। Paddy Crop - A Poem

Image
  ধান গাছ বাঙালীর অন্নদাতা, কৃষকের প্রাণ  তুমিই ধারণ করো সোনালী ধান,  অধিকাংশ দেশবাসীদের জীবিকা দাও  গবাদি পশুর জীবন বাঁচাও,  এই সংসারের ধারক তুমি  আমার সকলেই তোমার কাছে ঋণী! দাণীর পরম উদাহরণ তুমি  নিজের সবকিছুই উজাড় করো,  ধান, তুষ, শস্য, খর  সকল অংশেই আমাদের উপকার করো!  তোমার আগমনের কৃষকের মুখে হাসি ফোটে শ্রমিকদের মুখে খাওয়া জোটে,  এনে দাও খুশির মনোরম বাতাস পশু-পক্ষী, মানব সকলে  শুধু ঋণী নয়, কৃতজ্ঞ আজ! তোমার গুণোকীর্তন যত করি হবে কম তোমারই জন্য আজ, আছে এত প্রাণ,  তোমা বিনা কল্পনাতীত জীব পৃথিবীতে  যেমন মরীচিকা দেখা যায় মরুভূমিতে,  তুমিই ঈশ্বরের দান, এই ধরা ধামে  বন্দী আমি তোমায়, শতকোটি প্রণাম! পড়ুন পরবর্তী কবিতা (কোভিড-19 ও শিক্ষা) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (কালী পূজো)

কালী পূজো - একটি কবিতা। Kali Pujo - A Poem

Image
  কালী পূজো পূজো পূজো পূজো  হ্যাঁ, সারা বছরই পূজো,  কারণ আমরা ভারতবাসী!  না বাঙালি, না বিহারী  না হিন্দু, মুসলিম, খৃষ্টান  এখানে সকলেরই বাস  তাইতো ভারত জগতে মহান! সারা বছরই মেতে থাকি  কোনো না কোনো পূজো  করতেই থাকি,  আনন্দের কোন অভাব নেই  কিন্তু, দায়িত্ব যেন না ভুলে যায়,  আনন্দ করবো  অন্যের অসুবিধা করে নয়!  পূজো করব  শিষ্টাচার ভেঙে নয়! জানি আমরা সচেতন তবুও বলি,  মাঝে মাঝে শয়তানি করে ফেলি  তবে বিপদ যেন না হয় সজাগ থেকো,  সকলেই কালী পূজোয় আনন্দ করো! পড়ুন পরবর্তী কবিতা (ধান গাছ) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (ছট পূজো)

ছট পূজো - একটি কবিতা। Chhat Pujo - A Poem

Image
  ছট পূজো কালী পূজোয় বাড়ি সাজালে এবার সাজাও ঘাট,  সেই ঘাটেতেই পূজিত হবে  সকলের মাতা ছট!  সকাল-বিকেল এ তো সাধারণ ব্যাপার  উল্টোটা এবার ভাবো, বিকেল-সকাল বিধান দেওয়া  এভাবেই হয় ছট পূজো! সূর্য্যি মামা পথের দিশা  তাকে ঘিরেই ছট,  অস্ত গেলেই বিকেল সাঙ্গ  দেখা দিলেই, সকালের পূজো হয় শেষ! এ তো হল বাহ্যিক ব্যাখ্যা  নিগূঢ় অর্থ কি?  সময়ের গুরুত্ব আমি  এই পূজোয় দেখি!  একটি রাস্তা বন্ধ হলে আরেকটি খোলে  একটি চাহিদা পূর্ণ হলে আরেকটি জাগে!  এটিই তো জীবনের আবর্ত, ভেবে দেখো তুমি সূর্য্যি মামা ও ছট পূজোর মধ্যে  এই সম্পর্কটা দেখি আমি! পড়ুন পরবর্তী কবিতা (কালী পূজো) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (পুঁচকে সোনা)

পুচকে সোনা - একটি কবিতা। Little Child - A Poem

Image
পুচকে সোনা  কি চঞ্চল, কি দুষ্টু  ওই, কোথায় যাচ্ছিস!  শোন, একটু খেয়ে নে!  ওই বেশি বদমাশি করছিস, দেখবি?  কি ভাবছেন, কাকে বলছি!  আরে, আমাদের পুচকি সোনা! খাবেনা, কথা শুনবে না, কোলে থাকবে না  আপন মনে, আপন খেয়ালে  ভেবে পাইনা... কি যে করে, কি যে করে!  তবে হ্যাঁ, ঘুরতে ভালোবাসে,  ইদানিং তার নতুন ব্যামো  কোলে থাকবে না,  বসেও থাকবে না,  তবে খেলা চায়,  সব সময় কিছু একটা করা চায়!  উফ্! কি চঞ্চল, কি দুষ্টু  আমাদের পুঁচকে সোনা!   পড়ুন পরবর্তী কবিতা (ছট পূজো) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (সাইকেল)

সাইকেল - একটি কবিতা। Cycle - A Poem

Image
  সাইকেল ক্রিং, ক্রিং, ক্রিং দাদা, একটু রাস্তা দেবেন  ওই গণেশ, কোথায় গেছিলে?  এই যে, একটু বাজারে!  কিন্তু কিভাবে!  ভেবে দেখেছেন  না....  কারণ, আমরা সবাই জানি  শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা  সকাল, বিকেল বা সন্ধ্যা, দুপুর  সকলের ভরসা সাইকেল-এর উপর! সব সময়ের সাথি  সব কাজেতেই কাজি,  দেয়না ফাঁকি, দেয়না ফাঁকি  যখনই বলবে তখনই রাজি,  একদম ঠিক ভেবেছেন  সাইকেল আমাদের জীবনের সাথী! মাঝে মাঝে বিপদ আসে  টায়ারে পাংচার,  বেল বাজছে না, চেন পরেছে  কিন্তু তা খুবই বিরল  কপাল মন্দ থাকলে, কে আর বাঁচে! পড়ুন পরবর্তী কবিতা (পুচকে সোনা) পড়ুন পূর্ববর্তী কবিতা (অন্যভাবে)